হাজীগঞ্জ মাদ্দার্খাঁ (রঃ) মাযার ও জামে মসজিদ,ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ,516 টি মন্দির 65, , মাযার ও খানাকা 65 টি।
শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৫৭.৩০%; পুরুষ ৫৬.৮৩%, মহিলা ৫৭.৭৪%। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: হাজীগঞ্জ পাইলট হাই স্কুল এন্ড মডেল কলেজ , হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্ছ বিদ্যালয় , হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচছ বিদ্যালয়, বলাখাল জে এন উচ্ছ বিদ্যালয় এন্ড কারিগরি কলেজ। রামপুর উচ্ছ বিদ্যালয়, নাসিরকোট উচ্ছ বিদ্যালয়, এছাড়া ও উল্লেখ যোগ্য মাদ্রাসা হাজীগঞ্জ দারুল উলুম আহমাদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা।
চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলা এক ঐতিহ্যবাহী আলোকিত জনপদের নাম। উপজেলার দক্ষিণে রামগঞ্জ থানা, উত্তরে কচুয়া একাংশ ও মতলবের একাংশ, পশ্চিমে চাঁদপুর সদর ও পূর্বে শাহরাস্তি থানা। উপজেলার সবচেয়ে বড় নিদর্শন হলো- হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ। এ মসজিদটি উপজেলার মকিমাবাদে হাজী আহম্মদ আলী পাটওয়ারী প্রতিষ্ঠা করেন। ১৩৩৭ বাংলা সালে পাকা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন, মাওলানা আবুল ফারাহ্ জৈনপুরী। ১৩৪৪ সালে এই মসজিদের প্রথম আযান-একামত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, তৎকালীন মন্ত্রী একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়াদী, নওয়াবজাদা খাজা নসরুল্লাহ ও নওয়াব মোশাররফ হোসেন। এই মসজিদটি ১৯৯২ সালে পুনঃসংস্কার ও উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন কুয়েতের প্রখ্যাত আলেম ও বুজুর্গ শেখ সৈয়দ ইউসুফ সৈয়দ হাসেম আলী রিফায়ী আল হোসাইনি। প্রত্যেক বছর জুমাতুল বিদার দিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা হাজার হাজার মুসল্লি নামাজে অংশগ্রহণ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস